দিল্লীর মুখ্যমন্ত্রী প্রচণ্ড বায়ুদূষণের দরুন আগামী চার-পাঁচ দিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহ বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছেন এবং আউটডোর স্পোর্টসে অংশগ্রহণ করতে মানা করেছেন। অথচ কাল রবিবার বাংলাদেশের সাথে ভারতের টি-টোয়েন্টি ম্যাচ হওয়ার কথা, সেখানে ভারতের টপ ক্লাস খেলোয়াড়দের খেলানো হচ্ছে না। তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে, ম্যাচের ভেন্যু কেন ওটা নির্ধারণ করা হলো? বাংলাদেশী খেলোয়াড়দেরকে দূষণের মুখে ঠেলে দেয়াই কি তাদের উদ্দেশ্য?
অনেকেই বলে, নোয়াখাইল্লারা খারাপ। ভুলে গেলে চলবে না যে, এস আলম গ্রুপের মালিকপক্ষ কিন্তু নোয়াখালীর লোক। তারা মিশর থেকে ৫৫ হাজার টন পেয়াজ আমদানী করতে যাচ্ছে, ব্যবসা করার জন্য নয়, বরং কেবল দেশবাসীর স্বার্থে। এছাড়া নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার সময় নোয়াখালীবাসী যেভাবে সারাদেশ থেকে আসা পরীক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকবৃন্দের যত্ন-আত্তি করেছেন, এমনটি দেশের আর কোথাও পাওয়া যাবে কি? এটাই নোয়াখালী-হেটারদের কাছে আমার প্রশ্ন।
https://www.youtube.com/watch?v=v4GwtaqJ-DU
মিথিলা ফাহমীর সাথে পরকীয়া (বিবাহ বহির্ভূত যৌন সম্পর্ক) করা অবস্থায় ছবি তুলেছে, আবার সেই ছবি ফেসবুকে আপলোড করেছে। মিথীলার বক্তব্য হচ্ছে, সে এমনটা করতেই পারে, এটা তার ব্যক্তিগত ব্যাপার। কিন্তু আমরা তো জানি, বিবাহ বহির্ভূত যৌন সম্পর্ক এ দেশে অসামাজিক কার্যকলাপ হিসেবে চিহ্নিত। আবাসিক হোটেলে বা যেকোনো বাসাবাড়িতে এমনটি যারা করে, তাদেরকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায় এবং জেল-জরিমানা করে। তাহলে মিথীলা ও ফাহমির ব্যাপারে একই পদক্ষেপ নেয়া হবে না কেন? এছাড়া মিথীলার প্রতি আমার প্রশ্ন হচ্ছে, ‘তুমি কত জনের সাথে এসব করবা? জন কবির, সৃজিত মুখার্জী, আর এখন আবার নতুন প্রেমিক ফাহমি! এতজনের সাথে করা কি ঠিক?’
সরকার ২২ দিন ধরে ইলিশ শিকার বন্ধ রেখেছে, কিন্তু এর পরে যে ইলিশগুলো শিকার করা হলো, দেখা গেল, তাদের অধিকাংশের পেটেই ডিম। তাহলে ঐ টাইমফ্রেম কি সঠিক ছিল? সরকারের প্রতি আমার পরামর্শ হলো, টাইমফ্রেমটা প্রয়োজনে শিফট করা বা এক্সটেন্ড করা হোক। আর ঐ সময়টায় জেলেদের কাছে যাতে চাল ও অন্যান্য সাহায্য ঠিকমতো পৌঁছায়, সেটা নিশ্চিত করতে হবে, যেভাবেই হোক।
পিয়াজের বিকল্প একটি জিনিসের কথা বলি, আর সেটা হলো সিদ্ধ পেঁপে। হ্যাঁ, সিদ্ধ পেঁপে যদি তরকারীতে দিয়ে বাগার ও রান্না করেন, তাহলে পিয়াজ যে উদ্দেশ্যে ব্যবহার করেন, সেটার অনেকখানিই পূরণ হবে। মনে রাখবেন, পিয়াজ সিদ্ধ হয়ে যাবার পর এতে তেমন কোনো পুষ্টিগুণ থাকে না। তাই পিয়াজের ভিটামিন ও খাদ্যমান পেতে চাইলে একে কাঁচা অবস্থায় গ্রহণ করুন। আর রান্নাতে যৎসামান্য পেয়াজ দেয়াই যথেষ্ট। তদুপরি, একটি নির্ভরযোগ্য অনলাইন পোর্টালের মাধ্যমে জানতে পেরেছি যে, দেশে বেশ কয়েকটি পিয়াজ সংরক্ষণাগার নির্মাণ করা হবে। তাই আগামী বছর পিয়াজের এমন আকাল পরার সম্ভাবনা কম। আরেকটি উপদেশ হলো এই যে, আগস্ট বা সেপ্টেম্বর আসলেই বেশি করে পেয়াজ কিনে তা বাসাবাড়িতে ঝুলিয়ে মজুদ করুন। আর নিশ্চিত করবেন যাতে, সে স্থানে পানি পৌঁছাতে না পারে, তবে যথেষ্ট বায়ু চলাচল করতে পারে। ঝুলিয়ে রাখার একটি উদ্দেশ্য হলো, ইঁদুর যাতে পিয়াজ পর্যন্ত পৌঁছতে না পারে।