ইউরোপ, আমেরিকা ও অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন মাংস প্রক্রিয়াজাত করার কারখানা এবং কসাইখানার কর্মীদের মধ্যে করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে।
যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মানি ও স্পেনসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে এই ধরণের প্রতিষ্ঠানে করোনাভাইরাস সংক্রমণ হয়েছে।
সাধারণত ভাইরাস সংক্রমণের শিকার কোনো ব্যক্তির হাঁচি, কাশি বা নিশ্বাসের মাধ্যমে বের হওয়া ড্রপলেট থেকে অন্য ব্যক্তির মধ্যে করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঘটে থাকে।
সংক্রমণের শিকার ব্যক্তির কাছাকাছি আসা ছাড়াও জীবাণুযুক্ত কোনো জায়গা স্পর্শ করার মাধ্যমেও ভাইরাস সংক্রমণ হয়ে থাকতে পারে।
ওয়ারউইক বিশ্ববিদ্যালয়ের মলিকিউলার অঙ্কোলজির অধ্যাপক লরেন্স ইয়াং বলেন, “ফ্যাক্টরিগুলোতে, বিশেষ করে যেসব জায়গা ঠান্ডা এবং স্যাঁতস্যাঁতে, দীর্ঘসময় করোনাভাইরাস টিকে থাকা এবং ছড়ানোর জন্য আদর্শ পরিবেশ থাকে।”
“অন্য জায়গার চেয়ে সেসব জায়গায় জীবাণু বহনকারী ড্রপলেট ছড়ানো এবং টিকে থাকার সম্ভাবনা বেশি থাকে।”
এছাড়া এই ধরণের কারখানায় ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি উচ্চ মাত্রায় শব্দ করে বলে মানুষজন অপেক্ষাকৃত উচ্চস্বরে কথা বলে এবং ভাইরাস সংক্রমণের সম্ভাবনা বেশি থাকে বলে বলছেন বিজ্ঞানীরা।
সূত্রঃ বিবিসি বাংলা