আমি এখানে যা বলবো তা সম্পূর্ণই আমার ব্যক্তিগত মতামত বা ধারণা। এর পক্ষে কোনো তথ্যপ্রমাণ জোগাড় করা সম্ভব নাও হতে পারে আমার পক্ষে। তাই এটিকে ষড়যন্ত্র তত্ত্বও বলা যেতে পারে। আমি মনে করি নিম্নোক্ত কারণে সারা বিশ্বজুড়ে মানুষ করোনায় আক্রান্ত হচ্ছে বেশিঃ
১. কিছু কিছু দেশের মানুষ দৈহিক সংশ্রব এড়াতে পারে না। যেমনঃ ইউএস, ব্রাজিল ও ভারতের মানুষ ফ্রি সেক্সে বিশ্বাস করে, যৌনতা ছাড়া তারা একদিনও চলতে পারে না। এসব দেশের বেশিরভাগ মানুষই বহুগামী এবং পরকীয়াও এসব দেশে ব্যাপক পরিমাণে হয়। দৈহিক সংশ্রবের কারণে তারা চট করে করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন।
২. এছাড়া যত্রতত্র দৈহিক মেলামেশা করায় তাদের মধ্যে এইচআইভি/এইডস এর পরিমাণও বেশি। আমরা জানি, এইডস হলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ধ্বংস হয়ে যায়। তাই ইয়াং জেনারেশনের যারা করোনায় মারা যাচ্ছে, তাদের অনেকেই হয়তো এইডসে আক্রান্ত ছিল। এইডস এর কারণে ইউএস, ব্রাজিল ও ভারতে মৃত্যুর হার যেমন বেশি, ঠিক তেমনি একই কারণে হয়তো বাংলাদেশের কুমিল্লা অঞ্চলেও মৃত্যুর হার বেশি।
কুমিল্লা অঞ্চলের পুরুষেরা যেমন বিদেশ যেমন মধ্যপ্রাচ্য থেকে এইডস নিয়ে আসে, ঠিক তেমনি এ এলাকার প্রবাসীর স্ত্রীরা ব্যাপক হারে পরকীয়া করে তথা বহুগামী।
৩. করোনায় কুমিল্লা অঞ্চলের মানুষের মৃত্যু হার বেশি হওয়ার আরেকটি কারণ হলো, বাংলাদেশের অন্য যেকোনো এলাকার তুলনায় এ এলাকার মানুষ জাংকফুড খায় বেশি ও সুষম খাদ্য খায় কম। এরা শাকসবজি পছন্দ করে কম এবং জিনগতভাবে টেনশন করে বেশি। এছাড়া কুমিল্লা ও চাঁদপুর এলাকার মানুষ শারীরিক পরিশ্রমকে যথাসম্ভব এড়িয়ে চলে, তাই এদের শারীরিক ফিটনেস কম এবং মাথা গরম থাকে বেশি।
৪. আমেরিকায় মৃত্যু হার বেশি হওয়ার আরেকটা কারণ হলো, সেখানে শীতের প্রকোপ বেশি। বাংলাদেশে করোনা যদি শীতকাল পর্যন্ত টিকে থাকে, তবে তখন আক্রান্ত ও মৃত্যুহার বেড়ে যাওয়ার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে।
এছাড়া সাম্প্রতিক সময়ে আমেরিকাতে ফাস্ট ও জাংকফুড খাদ্য খাওয়ার প্রবণতা ব্যাপক বেড়ে গেছে, ফলশ্রুতিতে তাদের মধ্যে অবেসিটি বা স্থূলতার হারও অনেক বেড়ে গেছে। স্বাস্থ্যের এরূপ অবস্থা রোগ প্রতিরোধের জন্য সহায়ক নয়।